ওইসব বন্দীশালায় অস্থায়ীভাবে দেশটির পাবলিক ভবনগুলোতে ব'ন্দি করে রাখা মুসলিমদের স্থানান্তর করার ই'ঙ্গিত বলে প্রতিবেদনে উ'ল্লেখ করা হয়েছে। তদ'ন্তে স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ এবং পূর্বে চীনের ব'ন্দিশিবিরে আট'ককৃতদের সাক্ষাতকারের বরাতে বাজফিড নিউজ, ২০১৭ সালের পর থেকে চীন ২৬০ টির বেশি কা'ঠামো নির্মাণ করেছে তা শনা'ক্ত করেছে।
এছাড়া মুসলিমদের ব'ন্দি করে রাখার জন্য আরো অনেক ব'ন্দি শালার নির্মাণ কাজ চলছে। চীনের বন্দীশালা থেকে পালিয়ে আসা অনেকের মুখে উথে এসেছে ভ'য়ানক বর্ণনা। হেনিশান বারডিবেক (৪৯) যিনি একসময় চীনের তাচেং অঞ্চলে বন্দি ছিলেন, তিনি বাজফিড'কে বলেন, সেখানে লোকেরা ভ'য়ানকভাবে জীবনযাপন করছে।
তিনি আরও বলেন, কিছু তরুণ আমাদের মত সহনশীল নয়- তা কেঁ'দেছে, চি'ৎকার করেছে। 'যুবতী মেয়েদের নির্জন কারাবাসে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়, তাদের ভাষ্য ছিল তারা সেখানেই মা'রা যেতে যায়।' অরিনবেক ককসেবেক যিনি একজন সংখ্যালঘু কাজাখ তিনি ২০১৭ সালের শেষের দিকে চীনা শাসকের ব'ন্দীশিবিরে আট'ক হন। তিনি বলেন, প্রথমে তিনি একটি রুমে সাত জন থাকতেন এরপর প্রতি মাসে আরো অনেকে আসতে থাকে এবং ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়।
কোকসেবেক আরো বলেন, সেখানকার অবস্থা ছিল দম ব'ন্ধ হয়ে যাওয়ার মত। এর আগে ২০১৮ সালের জাতিসংঘের পক্ষ থেকে অভি'যোগ করে বলা হয়, ক'ট্টরপন্থী স'ন্দেহে ১০ লাখ চীনা উইঘুর মুসলিমকে বিভিন্ন রাজনৈতিক শিবিরে আট'কে রাখা হয়েছে।
সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস, বাজফিড নিউজ