বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: যারা কাফেরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে তারা আল্লাহর বন্ধুত্বের তালিকা থেকে বাদ পড়ে এবং খোদায়ী হেদায়েত বা পথ-নির্দেশনা থেকে বঞ্চিত হয়।
সূরা নিসার ৮৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, وَدُّوا لَوْ تَكْفُرُونَ كَمَا كَفَرُوا فَتَكُونُونَ سَوَاءً فَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ أَوْلِيَاءَ حَتَّى يُهَاجِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَإِنْ تَوَلَّوْا فَخُذُوهُمْ وَاقْتُلُوهُمْ حَيْثُ وَجَدْتُمُوهُمْ وَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ وَلِيًّا وَلَا نَصِيرًا
মোনাফিকরা চায় তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও যাতে তোমাদের ও তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য না থাকে ৷ অতএব তাদের মধ্য থেকে কাউকে বন্ধ হিসাবে গ্রহণ কর না, যে পর্যন্ত না তারা তওবা এবং আল্লাহর পথে হিজরত না করে৷ এরপর যদি তারা বিমুখ হয় এবং কাফেরদের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত রাখে, তাহলে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর ৷
প্রকৃত ঈমানের নিদর্শন হচ্ছে, আল্লাহর পথে হিজরত৷ যে ধর্মের জন্য দেশ ত্যাগে রাজি হবে না সে প্রকৃত ঈমানদার নয়৷
ইমাম জাফর সাদিক(আ.) বলেছেন: «مَنْ سَرَّهُ أَنْ يَكُونَ مِنْ أَصْحَابِ الْقَائِمِ فَلْيَنْتَظِرْ وَ لْيَعْمَلْ بِالْوَرَعِ وَ مَحَاسِنِ الْأَخْلَاقِ وَ هُوَ مُنْتَظِرٌ فَإِنْ مَاتَ وَ قَامَ الْقَائِمُ بَعْدَهُ كَانَ لَهُ مِنَ الْأَجْرِ مِثْلُ أَجْرِ مَنْ أَدْرَكَهُ فَجِدُّوا وَ انتَظِروا؛ যারা ইমাম মাহদীর সৈনিক হিসাবে নিজেকে পেয়ে খুশি হয় এবং তাদের দায়িত্ব হচ্ছে প্রতীক্ষার অবস্থায় মুত্তাকী ও পরহেজগার হওয়া। যদি তার জীবিত অবস্থায় ইমামের আবির্ভাব না হয় তাহলে সে ঐ ব্যক্তির ন্যায় মৃত্যুবরণ করল যে ইমাম মাহদীর সাক্ষাত পেয়েছে।