এর আগে চলতি অলিম্পিক গেমসের আসরেই ইসরাইলি জুডো খেলোয়াড়কে বয়কট করেছেন সুদানের খেলোয়াড় মোহাম্মাদ আবদুর রসূল ও আলজেরিয়ার খেলোয়াড় ফেথি নুরাইন। সুদান সম্প্রতি ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তি করলেও আলজেরিয়ার সঙ্গে দলদার ইসরাইলের কোনো সম্পর্ক নেই।
সোফিয়াতে গত শনিবার ইভেন্টের ড্র অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে একজন ইসরাইলি খেলোয়াড়ের নাম আসে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে। এরপরই লেবাননের তরুণ খেলোয়াড় মিনিয়াতো ও তার কোচ মুহাম্মাদ আল-গারবি ম্যাচ থেকে নাম প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইভেন্টে ইসরাইলি খেলোয়াড়দের বয়কট করার মধ্যদিয়ে মুসলিম খেলোয়াড়রা মূলত ফিলিস্তিনিদের ওপর ইহুদিবাদীদের বর্বরতার প্রতিবাদ করছেন। অলিম্পিক ইভেন্ট থেকে নাম প্রত্যাহার করার পর আলজেরিয়ার জুডো খেলোয়াড় নুরাইন বলেছেন, “অনেক পরিশ্রম করে আমরা অলিম্পিকে আসার সুযোগ পেয়েছি তবে এসবের চেয়ে অনেক বেশি বড় হলো ফিলিস্তিন ইস্যু।”
পার্সটুডে