যুক্তরাজ্যের শিক্ষাঙ্গনে অনৈতিক কর্মকাণ্ড
বিদ্যার্জন এবং নারীদের যৌন নির্যাতন ও নিপীড়ন পাশাপাশি চলছে ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে । বাহ্ বাহ্ কী চমৎকার! এটাই হচ্ছে পশ্চিমাদের বহুল প্রচারিত নারীবাদ , যৌন স্বাধীনতা, নারী পুরুষের অবাধ মিলামিশা ও মিলনমেলা, হিজাব ও শালীন পোশাক বর্জন করে নারীদের উন্মুক্ত চলাফেরা ও অর্ধ বা পূর্ণাঙ্গ উলঙ্গপনার অমোঘ পরিণতি। এই যৌন নিগ্রহ , উৎপীড়ন , নির্যাতন ও হামলার এক উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় রয়েছে নারী ধর্ষণ নি: সন্দেহ । আর নারী যে কোনো ধরনের যৌন নিপীড়ন, নির্যাতন , হামলা ও আঘাতের শিকার হলে এর অশুভ মানসিক যাতনা ও নেতিবাচক প্রভাব ভয়ঙ্কর দু:স্বপ্নের মতো সারা জীবন বহন করে বেড়ায় এবং তা কখনো মিটে যায় না । সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয়ের যদি এহেন জঘন্য ন্যাক্কারজনক অবস্থা হয় তাহলে ব্রিটেনের বাকি সব জায়গার
অবস্থা যে কী হবে তার সহজেই অনুমেয়। অতএব এ থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় যে পাশ্চাত্য সংস্কৃতি, নারীবাদ ও নারী স্বাধীনতা সব কিছুই বস্তাপচা পুঁতি দুর্গন্ধময় মতবাদ যা দুর্গন্ধ মল ও বিষ্ঠার চেয়েও পচা ও নিকৃষ্ট। এখন এ সব কথা বলার সময় এসেছে। এখন বোঝা যায় যে যুরায় ( ব্রিটেন ) কেন জন্মগ্রহণকারী হারাম যাদা শিশুদের সংখ্যা ইদানিং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জন্মগ্রহণকারী হালালযাদা ( বৈধ ) শিশুদের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে ! আর অদূর ভবিষ্যতে যুরার ( ব্রিটেন ) জনগণ প্রায় সম্পূর্ণ রূপে হারারযাদা ও জারজে ( bastard ) পরিণত হবে। তাই এই হারামযাদাদের কাছ থেকে ভালো কিছু কি আশা করা যায় ? আর মুসলিম দেশগুলোর আধুনিক শিক্ষিতদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের আদর্শ হচ্ছে পাশ্চাত্য বিশেষ করে যুরার ( যুক্তরাজ্য ) হারামযাদা লোকজন !! তাই পাশ্চাত্য সংস্কৃতি প্রসার লাভ করলে যুরা ( যুক্তরাজ্য) ও পাশ্চাত্যে যা কিছু ঘটছে যেমন যুরায় ( ব্রিটেনে ) বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে ৬০ % ছাত্রী যৌন নিগ্রহ , নির্যাতন , উৎপীড়ন, নিপীড়ন , অত্যাচার , হামলা ও আঘাতের শিকার হচ্ছে ঠিক সেগুলো মুসলিম দেশগুলোতেও ঘটতে থাকবে। এখন মুসলমানদের ভেবে দেখা দরকার যে তারা্ কোন্ সংস্কৃতি গ্রহণ করবে ইসলামী নাকি বস্তাপচা পুঁতি দুর্গন্ধময় পশ্চিমা নাস্তিক্যবাদী বস্তবাদী সংস্কৃতি ?!!
ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলেমিন মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান,
