এখন দেখানো হবে যে গাযা যুদ্ধে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে বসবাসের উপযোগী আর নেই । তাই সেখানে গাযাবাসীরা কিভাবে বসবাস করবে ? অতএব তাদের কে বাধ্য হয়ে গাযা ত্যাগ করে অন্যত্র কোথাও চলে যেতে হবে যেমন: মিসর , আশে পাশের আরব দেশ , আফ্রিক , ইউরোপ , ল্যাটিন আমেরিকার দেশ সমূহে !!!!
এখন আর ইসরাইলকে বলতে হবে না : " গাযাবাসীরা ! গাযা ছাড় । "জাতিসংঘ বলা শুরু করবে যে " গাযাবাসীদের গাযায় থাকা আর সম্ভব নয় । কারণ গাযা বসবাসের উপযোগী নেই। তাই গাযাবাসীদের গাযা ছেড়ে অন্য কোথাও পুনর্বাসিত হতে হবে । "
আসলে ইসরাইল মাযুরার ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) ও পশ্চিমাদের সহায়তায় বেপরোয়া নির্বিচারে বোমাবর্ষণ ও আগ্রাসন চালিয়ে গাযা ধ্বংস ও বসবাসের অনুপযোগী করেছে যা হচ্ছে জঘন্য ভয়ঙ্কর যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যা । এরজন্য সম্পূর্ণ দায়ী ইসরাইল, মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) , যুরা( যুক্তরাজ্য ) , ফ্রান্স ও পশ্চিমা দেশগুলো। ওদের এখন উচিত ক্ষতিপূরণ এবং গাযা পুনর্গঠনের অর্থ দেওয়া।
এটা দয়াদাক্ষিণ্য নয় বরং ওদের অপরাধের মাশুল ও জরিমানা। কারণ ওরা সবাই যুদ্ধাপরাধী। গাযাবাসীরা কোথাও যাবে না । গাযা ভূখণ্ড ওদের । জাতিসংঘ এবার সুকৌশলে গাযাবাসীদের বের ও উচ্ছেদ করে গাযার দখল ও নিয়ন্ত্রণ ইসরাইলের ওপর ছেড়ে দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। এ ধরণের ভোজবাজি দিয়ে প্রভাবিত হওয়া একদম অনুচিত।
জাতিসংঘের উচিত গাযা বসবাসের অনুপযোগী করার অপরাধে ইসরাইল, মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) , যুরা ( যুক্তরাজ্য) , ফ্রান্স ও পশ্চিমা দেশগুলোকে তীব্র নিন্দা করে ও সব দেশকে গাযার ক্ষতিপূরণ দানের চাপ দেওয়া এবং সেটার ব্যবস্থা ও আদায় করা।
ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলেমিন মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান